Raisins (Kishmish)
ব্যবহার:
কিশমিশ (Raisins) বাংলায় বিভিন্ন মিষ্টান্ন এবং খাবারে ব্যবহৃত হয়। এটি পায়েস, ক্ষীর, পোলাও, সেমাই, হালুয়া, এবং মিষ্টি পিঠার মতো খাবারগুলিতে মিষ্টি স্বাদ এবং সুন্দর গঠন আনতে সাহায্য করে। কিশমিশ বেকারি আইটেম যেমন কেক, কুকিজ, ব্রেডেও ব্যবহৃত হয়। অনেকেই কিশমিশকে সরাসরি নাস্তা হিসেবেও খান, অথবা ড্রাই ফ্রুট মিক্সের অংশ হিসেবে এটি খাওয়া হয়।
সংরক্ষণ:
কিশমিশ শুষ্ক ও ঠান্ডা স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে। এটি বায়ুরোধী পাত্রে রাখলে ভালো থাকে, কারণ কিশমিশ আর্দ্রতা শোষণ করতে পারে এবং শুকনো হয়ে যেতে পারে। দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করতে চাইলে, কিশমিশ ফ্রিজে রাখা যেতে পারে, যাতে এটি নরম এবং সজীব থাকে।
বিশেষত্ব:
কিশমিশ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক চিনিতে ভরপুর। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ফাইবার, ভিটামিন বি, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে এবং হজমশক্তি উন্নত করতে সহায়ক। কিশমিশে ফাইবার থাকার কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়ক।
Reviews
Clear filtersThere are no reviews yet.